আপনারা পত্রিকা সহ বিভিন্ন ওয়েব হোস্টিং সাইটে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত বিজ্ঞাপণ চোখে পড়েছে যেমন- শিক্ষা মন্ত্রনালয় মোতাবেক
আপনার প্রতিষ্ঠানের সাইট তৈরি করুন, কম খরচে সাইট তৈরি করা হয় ইত্যাদি।
হ্যা আসলে বিষয়টা সত্য! শিক্ষা মন্ত্রনালয় এই সংক্রন্ত নোটিশ জারি করেছে। এবং তাদের টার্গেট সরকারের ডিজিটাল ঘোষনা অনুযায়ী সম্স্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন তথা ডিজিটালের আওতায় নিয়ে অাসা। বিষয়টা আমি স্বাগত জানাই। কারন, সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যদি তাদের বিষয়বস্তু সমূহ অনলাইনে আপডেট করেন তাহলে দেশ-বিদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে তাদের তথ্যাদি সম্পর্কে জানব। এই যেমন কিছুদিন পূর্বে অনলাইনে এইচ.এস.সি ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা হল। কিন্তু দেখা গেল অনেক প্রতিষ্ঠানের তথ্যগুলোই জানিনা যেমন- তাদের প্রতিষ্ঠান কোড, ঠিকানা, ইআইএন কোড, কলেজে কোন বিষয় অন্তভূক্ত ইত্যাদি। অনেকের এবং নিজের ভর্তি হতেও অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। কারন একটাই ঐ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট নাই। ব্যানবেইজ তথ্যঅনুযায়ী দেশে প্রায় ৮০% শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েব সাইট নাই। অপরদিকে ঐ সকল সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দ্বায়িত্ব কিংবা বুঝমান লোকেরও অভাব রয়েছে। তাই শিক্ষা মন্ত্রনালয় সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে ওয়েব সাইট তৈরি করার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত ব্যক্তিকেও প্রশিক্ষণ গ্রহন করাতে হবে।
যাইহোক আলোচনা করতে অন্য প্রসঙ্গতে চলে গিয়েছিলাম। এবার মূল পর্বে আসি।
ক। নিজে অনেক কিছু ব্যবহারিকভাবে শিখতে পারছেন।
খ। কিছু বাড়তি আয় করতে পারবেন।
অপরদিকে যারা এই গুলো তৈরি করতে জানেন না, বিপদটা তাদের যেমন: এই ক্ষেত্রে ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বুঝে উঠতে পারছেনা কোথায়, কিভাবে, কাকে দ্বারা কাজটি করাবেন? আর ঠিক বিপত্তিটা বাধছে সেখানেই!কারনটা হল অনেকে কিংবা কিছু ডেভেলপ প্রতিষ্ঠান ইচ্ছমতো দাম হাকছে!! এই তো আমি নিজে কিছুদিন পূর্বে একটি ফার্মকে অবহিত করেছিলাম তারা বলেছিল সর্বমোট মিলিয়ে ১৫ হাজার। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম কাজটি আমি নিজেই করব, হোক না সেটা সাদামাটা ডিজাইন! যেহেতু নিজে কিছু ওয়েব ডেভেলমেন্ট বিষয়ে কাজ করি ও শিখছি।
তাই এখানে দেখা যাচ্ছে একই কাজ অনেকে অফার করছে ১০ হাজার কিংবা ১৫ হাজার কিংবা ৩ হাজার। যাইহোক অনেকে বলবেন ভাই বিজনেস পলিসি, তাই একটু আধটু লাভ তো করতেই হবে!
অনেকে বলছেন ডাইনামিক ওয়েব সাইট তৈরি করতে হবে। আসলে এমন কোন কথা নেই ডাইনামিক ব্যতিত অন্য কোন পন্থাতে সাইট তৈরি করা যাবে না। তবে একটা কথা প্রায় নিশ্চিত ৮৫% ডেভেলপার সাইটের থীম এবং কনটেন্ট গুলো ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের মাধ্যমেই অপারেট করবেন। এবং ওয়ার্ডপ্রেসই উপযুক্ত। কারন একটাই ওয়ার্ড্প্রেস সাইটের এমন কিছু থীম ও প্লাগিন আছে যেখানে ডাইনামিকের মত কাজ করে। ডাইনামিক ব্যতিত অনেকে হয়ত পানবিবি, জুমলাতে সাইট ডেভেলপ করেবন। যদিও একান্ত ব্যাপার। তবে আমার আগ্রহ ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে।
ভাল মানের ১ জিবি ২০ জিবি ব্যান্ডউইথসহ = ১২০০ টাকা এবং ডোমেইন ২ বছরের মেয়াদসহ ২৫০০/-। তাহলে মোট ৩২০০/-। এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অবহিত করতে হবে এক কালীন এই দুই বিষয় মিলে ৩৩০০/- সাথে ডেভেলপমেন্ট খরচ আপনার ইচ্ছামত বলতে পারেন যেমন ২২০০/-। অর্থাত মোট ৫৫০০/-টাকা। সেখানে দেখা যাচ্ছে আপনার লাভ ধরতে হবে প্রায় ২৩০০/-
(বি:দ্র- এমন কোন কাজ করবেন না যেন নিজে ঠকতে না হয় কিংবা অপরকেও ঠকানো যাবে না। কারন ইসলাম ব্যবসাকে হালাল করেছে) সুতরাং পরবর্তী বছরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শুধুমাত্র হোস্টিং খরচ দিতে হবে ১২০০/-। উদাহরনটি নমূনা মাত্র। তবে হোস্টিং সেবার মান ও প্রভাইডার কারনে তারতম্য হতে পারে।
হ্যা আসলে বিষয়টা সত্য! শিক্ষা মন্ত্রনালয় এই সংক্রন্ত নোটিশ জারি করেছে। এবং তাদের টার্গেট সরকারের ডিজিটাল ঘোষনা অনুযায়ী সম্স্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন তথা ডিজিটালের আওতায় নিয়ে অাসা। বিষয়টা আমি স্বাগত জানাই। কারন, সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যদি তাদের বিষয়বস্তু সমূহ অনলাইনে আপডেট করেন তাহলে দেশ-বিদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে তাদের তথ্যাদি সম্পর্কে জানব। এই যেমন কিছুদিন পূর্বে অনলাইনে এইচ.এস.সি ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা হল। কিন্তু দেখা গেল অনেক প্রতিষ্ঠানের তথ্যগুলোই জানিনা যেমন- তাদের প্রতিষ্ঠান কোড, ঠিকানা, ইআইএন কোড, কলেজে কোন বিষয় অন্তভূক্ত ইত্যাদি। অনেকের এবং নিজের ভর্তি হতেও অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। কারন একটাই ঐ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট নাই। ব্যানবেইজ তথ্যঅনুযায়ী দেশে প্রায় ৮০% শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েব সাইট নাই। অপরদিকে ঐ সকল সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দ্বায়িত্ব কিংবা বুঝমান লোকেরও অভাব রয়েছে। তাই শিক্ষা মন্ত্রনালয় সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে ওয়েব সাইট তৈরি করার পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত ব্যক্তিকেও প্রশিক্ষণ গ্রহন করাতে হবে।
যাইহোক আলোচনা করতে অন্য প্রসঙ্গতে চলে গিয়েছিলাম। এবার মূল পর্বে আসি।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েব সাইট তৈরির নীতিমালা
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ওয়েবসাইট তৈরি ও হাল নাগাদের নির্দেশনায় বলা হয়, পাঠদান অধিকতর ফলপ্রসু করার জন্য ওয়েবসাইট প্রয়োজন। ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের যে সব তথ্য ও সুবিধা অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয় সেগুলো হলো-- প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি ও ইতিহাস, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কনটেন্ট, ভূমির তফসিল, ভূমির মালিকানা তথ্য, ভবন, কক্ষ সংখ্যা, শিক্ষার্থীর জন্য আসন, যানবাহন ও অন্যান্য সুবিধা, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও কম্পিউটার ল্যাব, কম্পিউটার ব্যবহার, পরিচ্ছন্নতা, শরীরচর্চা স্যানিটেশন, পঠিত বিষয়, বিগত ৩ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফল, ম্যানেজিং কমিটি ইত্যাদি।
- ছাত্রীদের তথ্য শুধুমাত্র শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট অভিভাবকগণ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে দেখতে পারবেন।
- প্রতিদিন ক্লাস শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে শ্রেণি অনুসারে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির সংখ্যা ও শিক্ষকদের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির সংখ্যা।
- ওয়েবসাইটে ক্লাস রুটিন, একাডেমিক ক্যালেন্ডার, বাৎসরিক ছুটি, বিভিন্ন বিষয়ের ই-বুক।
- ওয়েবসাইট হালনাগাদ ও সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন লোকবল না থাকলে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ চালাতে হবে। প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
- উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজনগণ ওয়েবসাইট নিয়মিত তদারকি করে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের নিকট প্রতিবেদন দেবেন। তিনি জেলা শিক্ষা অফিসার ও জেলা শিক্ষা অফিসার ৩মাস পর প্রতিবেদন দেবেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে।
- বিদ্যুৎহীন প্রতিষ্ঠানে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও শিক্ষানুরাগীর সহায়তায় সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে কার্যক্রম চালাতে হবে।
ওয়েব সাইটগুলো কারা তৈরি করবে কিংবা করছে?
মূলত যারা ওয়েব ডেভেলপার তারাই সাইট গুলো তৈরিতে সহযোগীতা করেন। সেখানে আপনি যদি এই বিষয়ে অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন তবে আপনি তৈরি করতে পারবেন। অপরদিকে যারা হোস্টিং/প্রভাইডার তারাও অনেকে তৈরি করেন। তবে হোস্টিং-ডোমেইন/প্রভাইডার ছাড়াও অনেকে ব্যক্তিগতভাবে এই কাজগুলে করছেন কিংবা কোন ডেভেলপমেন্ট ফার্মের সহযোগীতায় কাজগুলো করিয়ে নিচ্ছেন। আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে কাজটা করেন তাহলে দেখা যাচ্ছে আপনি ২ টি বিষয়ে লাভবান হবেন তথারুপ-ক। নিজে অনেক কিছু ব্যবহারিকভাবে শিখতে পারছেন।
খ। কিছু বাড়তি আয় করতে পারবেন।
অপরদিকে যারা এই গুলো তৈরি করতে জানেন না, বিপদটা তাদের যেমন: এই ক্ষেত্রে ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বুঝে উঠতে পারছেনা কোথায়, কিভাবে, কাকে দ্বারা কাজটি করাবেন? আর ঠিক বিপত্তিটা বাধছে সেখানেই!কারনটা হল অনেকে কিংবা কিছু ডেভেলপ প্রতিষ্ঠান ইচ্ছমতো দাম হাকছে!! এই তো আমি নিজে কিছুদিন পূর্বে একটি ফার্মকে অবহিত করেছিলাম তারা বলেছিল সর্বমোট মিলিয়ে ১৫ হাজার। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম কাজটি আমি নিজেই করব, হোক না সেটা সাদামাটা ডিজাইন! যেহেতু নিজে কিছু ওয়েব ডেভেলমেন্ট বিষয়ে কাজ করি ও শিখছি।
তাই এখানে দেখা যাচ্ছে একই কাজ অনেকে অফার করছে ১০ হাজার কিংবা ১৫ হাজার কিংবা ৩ হাজার। যাইহোক অনেকে বলবেন ভাই বিজনেস পলিসি, তাই একটু আধটু লাভ তো করতেই হবে!
কেমন মানের ওয়েব সাইট তৈরি করতে হবে?
শিক্ষা মন্ত্রনালয় হইতে পরিপত্র জারি হয়েছে আপনি যে মানের সাইটই তৈরি করুন না কেন উপরোক্ত তথ্যবলী থাকতে হবে (নীতিমালা)। আসলে নীতিমালা টপিকস অনুযায়ী এইটা হচ্ছে- আপনাকে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। যাহা মূল সাইটের সাথে একটি লিংক থাকবে। যেখানে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সবাই লগইন/লগআউট করতে পারবেন। এই বিষয়টা নিয়ে আমি সবার শেষে আলোচনা করব এই টিউনে। তবে সাথে সফটওয়্যার ব্যতিত মুল অবশ্যিক বিষয় হল বিদ্যালয়ের প্রফাইল, জমির পরিমাণ, অবস্থান, বিদ্যালয় কোড, কোন বিষয়াবলী পাঠ দান করা হয়, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পরিসংখ্যন, নোটিশ বোর্ড, ফলাফলের পরিসংখ্যন ইত্যাদি।অনেকে বলছেন ডাইনামিক ওয়েব সাইট তৈরি করতে হবে। আসলে এমন কোন কথা নেই ডাইনামিক ব্যতিত অন্য কোন পন্থাতে সাইট তৈরি করা যাবে না। তবে একটা কথা প্রায় নিশ্চিত ৮৫% ডেভেলপার সাইটের থীম এবং কনটেন্ট গুলো ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের মাধ্যমেই অপারেট করবেন। এবং ওয়ার্ডপ্রেসই উপযুক্ত। কারন একটাই ওয়ার্ড্প্রেস সাইটের এমন কিছু থীম ও প্লাগিন আছে যেখানে ডাইনামিকের মত কাজ করে। ডাইনামিক ব্যতিত অনেকে হয়ত পানবিবি, জুমলাতে সাইট ডেভেলপ করেবন। যদিও একান্ত ব্যাপার। তবে আমার আগ্রহ ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে।
প্রতিষ্ঠানের পচ্ছন্দ কিংবা প্রতিযোগীতার বিষয়
হ্যা টপিকের উপর অনেকে বলবেন প্রতিষ্ঠানের পচ্ছন্দ কিংবা প্রতিযোগীতার কোন বিষয় আছে কিনা? যেহেতু পূর্বেই বলেছি দেশে প্রায় ৮৫% প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েব সাইট নাই।তাই এই ক্ষেত্রে কাজের অর্ডার নিতে হইলে আপনাকে প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তাদের বিষয়বস্তু এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতা তাদের নিকট পেশ করতে হবে। যেমন: আপনি এখানে ব্যক্ত করতে পারেন ডাইনামিক সাইট, সাধারন মানের সাইট, ডোমেইন-হোস্টিং এবং কাজের পারিশ্রমিক মিলিয়ে কত খরচ পড়বে! সেখানে দেখা যাবে আপনি বেশ কিছু মতামত জানতে পেরেছেন। তবে শহর কিংবা বিভাগীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যতিত আর সবাই চাইবে তুলনামূলক কম খরচে সাইটটি তৈরি করতে। মানে সাধারন মানের হলেও যাতে কাজ চলে!সাইট তৈরি করতে ডোমেইন এবং হোস্ট প্রয়োজন
হ্যা সাইট তৈরি করতে আপনাকে প্রথমত যে দুইটি বিষয়ের প্রয়োজন তাহলো ১টি ডোমেইন নাম যেমন-edu.bd, edu.gov.bd. edu.bd.com ইত্যাদি। প্রায় ১ জিবি সমপরিমাণ হোস্ট। এই দুই মিলিয়ে আপনার খরচ হবেভাল মানের ১ জিবি ২০ জিবি ব্যান্ডউইথসহ = ১২০০ টাকা এবং ডোমেইন ২ বছরের মেয়াদসহ ২৫০০/-। তাহলে মোট ৩২০০/-। এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অবহিত করতে হবে এক কালীন এই দুই বিষয় মিলে ৩৩০০/- সাথে ডেভেলপমেন্ট খরচ আপনার ইচ্ছামত বলতে পারেন যেমন ২২০০/-। অর্থাত মোট ৫৫০০/-টাকা। সেখানে দেখা যাচ্ছে আপনার লাভ ধরতে হবে প্রায় ২৩০০/-
(বি:দ্র- এমন কোন কাজ করবেন না যেন নিজে ঠকতে না হয় কিংবা অপরকেও ঠকানো যাবে না। কারন ইসলাম ব্যবসাকে হালাল করেছে) সুতরাং পরবর্তী বছরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শুধুমাত্র হোস্টিং খরচ দিতে হবে ১২০০/-। উদাহরনটি নমূনা মাত্র। তবে হোস্টিং সেবার মান ও প্রভাইডার কারনে তারতম্য হতে পারে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন